বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ গারো

 

দেশ পরিচিতিঃ লাওস
গারো জনগোষ্ঠী কত বছর পূর্বে বাংলাদেশে এসেছে?
উত্তরঃ ৪০০ বছর।

গারোরা কোন শ্রেনীভূক্ত?
উত্তরঃ মঙ্গোলীয়।

গারো জনগোষ্ঠী নিজেদের কি হিসেবে পরিচয় দেয়? 
উত্তরঃ আচিমকান্দি বা পাহাড়ি মানুষ হিসেবে।

গারো জনগোষ্ঠীর নাম ছিল?
উত্তরঃ নকমান্দি।

গারো জনগোষ্ঠী কোন ভাষায় কথা বলে?
উত্তরঃ আচিক ভাষা।।

গারোদের ভাষার স্থানীয় নাম কী?
উত্তরঃ মান্দি ভাষা।

 গারোদের পারিবারিক কাঠামো কেমন?
 উত্তরঃ মাতৃতান্ত্রিক।
 
 গারোদের পরিবারের প্রধান কে?
 উত্তরঃ মাতা।

গারোদের ঐতিহ্যবাহী ধর্মের নাম কী?
উত্তরঃ সাংসারেক।

গারোরা প্রধানত কোন ধর্মের অনুসারী?
উত্তরঃ খ্রিস্টান।

গারোদের প্রধান ও ঐতিহ্যবাহী উৎসবের নাম কি?
উত্তরঃ ওয়াংগালা। এটি গারোদের ফসল ঘরে তুলার উৎসব।

ওয়াংগালা উৎসব পালন করা হয় কখন?
উত্তরঃ অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে।

গারোদের বর্ষবরণ উৎসবের নাম কি?
উত্তরঃ  বৈসাবি।

 ওয়াংগালা কিসের প্রতীক?
উত্তরঃ সূর্যের।

গারোদের প্রধান দেবতার নাম কি?
উত্তরঃ তাতারা রাবুগা।

গারোদের সূর্যদেবতার নাম কী?
উত্তরঃ সালজং।

গারোদের জমির উর্বরতার দেবতা  কে?
উত্তরঃ সালজং।

গারোদের ধন দৌলতের দেবী কে?
উত্তরঃ সুসাইম।

গারোদের পুরোহিতদের কি বলা হয়?
উত্তরঃ কামাল।

গারোদের প্রধান খাবার কী?
উত্তরঃ ভাত, মাছ, মাংস ও শাকসবজি।

গারোদের সুস্বাদু খাবার  মেওয়া কী দিয়ে তৈরি হয়?
উত্তরঃ বাঁশের কোঁড়ল দিয়ে।

 গারো নারীদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের নাম কী?
 উত্তরঃ দকবান্দা বা দকসারি।

গারো উপজাতি কোন জেলায় বাস করে?
উত্তরঃ বৃহত্তর সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগ  এর জেলা সমূহ ও  টাঙ্গাইলে।

গারোদের ঐতিহ্যবাহী চাষ কোনটি?
উত্তরঃ জুম চাষ।